Originally posted in the Prothom-Alo, 09 February 2022
পরে কারখানার মালিক-শ্রমিক প্রতিনিধি, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর (ডিআইএফই) ও বিজিএমইএ নেতারা বৈঠক করে সমঝোতা করেন। সে সময় যন্ত্রপাতি বিক্রি করে মালিকপক্ষ ৭৯ লাখ টাকা পরিশোধ করে। কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে দেওয়া ২৫ লাখ টাকা দিয়ে বকেয়া পাওনা পরিশোধ করা হবে।
শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৫ সালে শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের কল্যাণে এই তহবিল গঠন করা হয়। ২০১৭ সালের জুলাই মাস থেকে মোট পোশাক রপ্তানির দশমিক ০৩ শতাংশ সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় তহবিলে জমা হচ্ছে।
শ্রম মন্ত্রণালয় জানায়, তহবিল চালুর পর থেকে আপত্কালীন সহায়তা হিসেবে বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ বাবদ বিজিএমইএর ৯টি সদস্য প্রতিষ্ঠানকে ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৫ হাজার এবং বিকেএমইএর ১টি সদস্য প্রতিষ্ঠানকে ৫১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।